শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
Reading Time: 2 minutes
বেড়া, পাবনাঃ
পাবনার বেড়া উপজেলার চাকলা উইনিয়নের বাগজান গ্রামের মোছাঃ আমেনা খাতুন, (৬০) স্বামি মৃত্যু মোঃ জবির খাঁ। ৩০ মে সকাল ১২ টায় একটি কলা গাছ কেটে এক ফানা কলার কাঁধ নিয়ে কেন্দ্র করে তার শরিরে গরম পানি ঢেলে দিয়ে তাকে হত্যা করতে চেয়েছিল তার ছেলের বউ। মোছা: পলি খাতুন জরিমানা চাই প্রতি এক হালি কলার দাম ২০ টাকা করে দিতে হবে, মোঃ শাহা-আলম খাঁ। কলার মালিক মোঃ নুরুল ইসলাম। বউ মোছাঃ পলি খাতুন। শিন্টু,সনি,জনির মা কাছে মোছাঃ আমেনা খাতুন এর ছেলের বউ মোছাঃ চাম্পা খাতুন এই বিষয়টা দেখে জানান। পলি খাতুন বাসায় গিয়ে তার কাছে বলে আসে । মোছাঃ পলি খাতুন সোনার সাথে সাথে তাৎক্ষণিক ভাবে রাগে চলে আসে । পলি তার ছেলের কাছে এসে বিচার দেয়। আর বলে যে তোর মা । বিচার তুই না করলে আমি করবো। তার স্বামী কে হুকুম দেয় তার মাকে পিটানোর জন্য । স্ত্রীর কথা মত সে তার মা কে বাশ দিয়ে কয়েক বার আঘাত করে নিজেও পরে কান্না করে বিষম কষ্ট পাই সন্তান হয়ে মায়ের গায়ে হাত বিষটি তার বিবেগ নাড়া দিলে ও স্ত্রীর কাছে সে পরাজিদ । সে তার মা কে সে বাশ দিয়ে ৪/৫ টি বারি দেওয়া সে মাটিতে পরে মা মা করে কাঁধতে থাকে। মোঃ শাহা-আলম খাঁ মা কে মেরে সে নিজে ও কাঁধতে থাকে । মোছাঃ আমেনা খাতুন তিনি এক জন মানুসিক রুগি। সে কথা আশে পাশে ২/৩ গ্রামেরর লোক সবাই জানে। বিশেষ করে বাগজান গ্রামের ছোট বড় সবাই খুব ভালো করেই জানে । মোছাঃ আমেনা খাতুন আবার ঔ বাসায় রান্না করতে যেতো । মোছা: পলি খাতুন আমেনা কে ভাতেরর গরম মার জোড় করে তার শরীরের কাধে ডেলে দেয় তাৎক্ষনিক তার শরিরে বিষম যন্তনায় ফটফট করে ও বিভিন্ন স্থানে ফোসকা পড়ে যায়। শুধু তাই না ঐ খানে একটি দইর খুঁটি দিয়ে আমেনার মাথায় ৫/৭ টা আঘাত করে। পরে মাথা, চোখ, মুখ ফুলে যায়। পরে প্রতিবেশির সহায়তায় বেড়া হাসপাতাল চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে পুলিশ জানলে সমস্য হতে পারে আজ সকালে বেড়া হাসপাতাল থেকে কৌশলে নিয়ে বেড়া কাশিনাথপুর সেবা নামক প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করেছে । পাড়াপ্রতিবেশির মকছেন বলেন প্রতিবন্ধ একজন মাকে এ ভাবে নির্যাতন করা গুরুতর অপরাধ ও ঘৃনিত কাজ । এ ব্যাপারে বেড়া মডেল থানার ওসি অরবিন্দ বলেন অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।