শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন

News Headline :
সিরাজগঞ্জে যুবদল নেতার সকল কর্মকান্ড স্থগিত রংপুরে ৩ দিন ব্যাপী পিআইবি’র সাংবাদিকতায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন নেসকোর দূর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্তাদের অপসারণ ও শাস্তির দাবিতে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার নিকট আবেদন গাইবান্ধায় ছোট ভাইয়ের লাথির আঘাতে বড় ভাইয়ের মুত্যু হামলা-মামলা ও নির্যাতনের শিকার তাদেরকে স্বীকৃতি দিতে না পারি ইতিহাস ক্ষমা করবে না-তারেক রহমান ১৫ বছরের আমাদের ওপর যে জুলুম করা হয়েছে তা আর কারো ওপর করেনি-জামায়াতের আমির সিরাজগঞ্জে ২০ লাখ টাকার বিনিময়ে আঃলীগের চেয়ারম্যানকে চেয়ারে বসানোর ঘটনায় বিএনপির তদন্ত কমিটি গঠন রংপুর পীরগঞ্জ উপজেলায় মোবাইল কোর্ট অভিযানে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা সিরাজগঞ্জে ৫১৭ বোতল ফেন্সিডিলসহ ৩ মাদক কারবারী আটক শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে চালকের গলাকেটে অটো ছিনতাইয়ের চেষ্টা গ্রেফতার ৪

বেনাপোল চেকপোষ্ট কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা মিজানের বিরুদ্ধে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ

Reading Time: < 1 minute

নিজস্ব সংবাদদাতা, বেনাপোল:
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট কাস্টমস হাউজের দায়িত্বরত কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা মিজানুর রহমান মিজান এর বিরুদ্ধে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ করছেন একজন ভারতীয় নাগরিক।
পাসপোর্ট নাম্বারঃ V-3885856 উত্তম কুমার নামে ঐ পাসপোর্ট যাত্রী নিকট হতে অর্থ দাবির অভিযোগ করে। তিনি বলেন আমি বেনাপোল ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা পরে কাস্টমস ব্যগেজ চেকিং শেষে বাইরে আসলে কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা পরিচয়ে দিয়ে মিজানুর রহমান এক ব্যক্তি আবারও আমার ব্যাগ চেক করেন চেকিং শেষে তিনি আমার কাছে এক হাজার টাকা দাবি করেন আমি দিতে না চাইলে আমার সাথে আনিত মালামাল অবৈধ বলে ডিএম করে দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন। আমি তার কাছে অনেক রিকুয়েষ্ট করার পর ও তিনি টাকা না নিয়ে আমাকে ছাড়েনি বাধ্য হয়ে এক হাজার টাকা প্রদান করি।
সরজমিনে গিয়ে দেখে যায় শুল্ক গোয়েন্দা মিজানুর রহমান ভারত থেকে আগত যাত্রী যখন ইমিগ্রেশন, কাস্টমসের আনুষ্ঠানিকতা শেষ বাইরে আসে তখন তিনি তাদের কে আবার ও চেকিং করে। এছাড়া তিনি এক টা ব্যাগ লেবার সহ তার পাশে রেখে তিনি মোবাইলে কাজ করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাস্টমস হাউজে দায়িত্বরত এক লেবার বলেন শুল্ক গোয়েন্দা মিজান প্রতিনিয়ত কাস্টমসের বাইরে একটি চেয়ার নিয়ে বসে থাকে ও সাধারণ যাত্রীদের বিভিন্ন ভয়ভিতি দেখিয়ে অর্থ আদায় করে এবং ভারত থেকে বিজনেস ভিসা আগত যাত্রীদের কাছ থেকে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা করে নিয়ে থাকেন। যদি কেউ ডিমান্ড অনুযায়ী টাকা না দেয় তাদের মালামাল ডিএম করে দেয়। তার এ কাজে সহায়তা করে আমাদের মধ্যে কিছু অসৎ লেবার।
আরো জানা যায় তিনি নিজে হাতে টাকা গ্রহণ করেন না তার কিছু নির্দিষ্ট লোক ঠিক করা রয়েছে যাদের মাধ্যমে তিনি এসকল অর্থ গ্রহণ করেন।
এবিষয়ে জানতে শুল্ক গোয়েন্দা মিজানুর রহমানের নাম্বারে একাধিক বার ফোন করলে তার ফোন সংযোগ পাওয়া যায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com