শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩১ অপরাহ্ন
Reading Time: < 1 minute
কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায়:
সাত বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও, পাস করা গ্রুপ ডি প্রার্থীরা এখনো চাকুরী পেলেন না, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী তার নিজের দপ্তরে এখনো তাদের চাকুরী দেওয়ার কোন প্রতিশ্রুতি রাখতে পারছেন না, মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো মাতিঙ্গিনী মূর্তির পাশে আজও অবস্থান ও বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন চাকুরী প্রার্থীরা, রোদ্রু জল ঝড় বৃষ্টিতে দিনের পর দিন গুনছেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা পাওয়ার আশায়, কবে তারা এই বঞ্চনা থেকে মুক্তিপাবে, অসহায় ছেলেদের পথ দেখাবেন, কিন্তু আজ সেই সকল চাকুরী প্রার্থী ছেলে মেয়েদের একটু অন্যরূপে দেখা গেল বিক্ষোভ করতে , প্রত্যেকের হাতে ছিল বিশ্ব বাংলার প্লাকার, তারা এর মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতির কথা তুলে ধরেছেন এবং বিশ্ব বাংলার আড়ালে যে দুর্নীতি চলছে সেটা তুলে ধরলেন, স্লোগানের মধ্য দিয়ে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী কে, বোঝাতে চাইলেন, যিনি মেঘালয়ে গিয়ে চাকুরীর প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, আগে তিনি নিজের ঘরটা ঠিক করুন , যেখানে আজও চাকুরী প্রার্থী ছেলে মেয়েরা হাহা কার করছে চাকুরী পাওয়ার আশায়, আজও তাদের কে অন্ধকারে রেখে দেয়া হয়েছে বন্দি কারাগারে, আগে আমাদের বন্দী দশা থেকে মুক্ত করুন, তারপর বাইরের দেশের কথা ভাববেন, যেখানে নিজের দপ্তরে নিজের ঘরের ছেলে মেয়েদের চাকুরী দিতে পারেননি, সেখানে বাইরের দেশের ছেলে-মেয়েদের কি করে চাকুরী দেবেন, এটা কি আপনার ভোটের প্রতিশ্রুতি, অবিলম্বে ২০১৭ চাকুরী প্রার্থীদের আগে চাকুরী দিন, বঞ্চনা থেকে মুক্তি করুন। তারপর অন্য দেশের ছেলে মেয়েদের কথা ভাববেন, চাকুরী দেয়ার কথা ভাববেন, আর আমরা আপনার মিথ্যা প্রতিশ্রুতি মানবো না, অবিলম্বে চাকুরী চাই, এবং অবিলম্বে যোগ্য প্রার্থীদের চাকুরী দিয়ে প্রমাণ করে দেখান, কেন নিয়োগ নিয়ে এত বঞ্চনা এত অবহেলা, তাই আজ প্লাকারে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীকে বোঝাতে চাইলেন, দুর্নীতি মুক্ত করুন, বঞ্চনারত চাকুরী প্রার্থীদের চাকুরী দিন। পরিবারের মুখে হাসি ফোটান।