শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সৌরভের মায়ের সংবাদ সম্মেলনঃ সুষ্ঠু তদন্তেদর দাবী

Reading Time: 2 minutes

ত্রিপুরারী দেবনাথ তিপু, মাধবপুর:
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য‍্যের ওপর হামলাকারী সৌরভ পাঠানে’র মা তাহমিনা বেগম তার মেয়েসহ কয়েকজন শিক্ষিকার বদলীর জন্য দাবিকৃত টাকা নিয়ে কাজ না করে হয়রানি ও দুর্ব্যবহার করায় ক্ষোভ ও অভিমান থেকে তার ছেলে এ কাজ করেছে দাবি করে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। শনিবার ২৯ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০ টায় তার নিজ বাসভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন,আমার মেয়ে আফরিনা আজিজুন্নাহার শাম্মী মাধবপুর উপজেলার হ‍রিশ‍্যামা সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় সরকারি বিধি মোতাবেক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় বদলী হয়। আমার স্বামী জীবিত না থাকায় এবং সে গর্ভবতী হওয়ায় তার ছোট ভাই ঢাকা কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্র সৌরভ পাঠানকে নিয়ে অফিসিয়ালি যোগাযোগ রক্ষা করে আসছে। গত ৩ এপ্রিল আমার মেয়ে ও তার ৪ সহকর্মী শিক্ষা অফিসে শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য‍্যের কাছে তাদের বদলির বিষয়টি জানায় এবং রিলিজ অর্ডার দেয়ার জন্য বললে তিনি কিছু না বলে বাসায় চলে যান। আবারও ৪ তারিখ গেলে তিনি তাদের বলেন তোমাদের বদলি হয়েছে তাতে আমার লাভ কি? সে জানায় আর্থিকভাবে অর্ডার আসেনি তাই আমি রিলিজ অর্ডারে স্বাক্ষর করতে পারব না। সে সময় তারা উনাকে চা নাস্তা খাওয়ার জন্য প্রত‍্যেকে এক হাজার টাকা করে দেয়। তা গ্রহণ করেন তিনি বলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে মোটা অংকের টাকা লাগবে। এ সময় তাৎক্ষণিক ভাবে জনৈক শিক্ষিকা ১০ হাজার টাকা উনার হাতে দিয়ে আসে। শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য‍্য’র দাবিকৃত আমার মেয়েসহ বাকী ৪ শিক্ষিকার ৪০ হাজার টাকা সৌরভের মাধ্যমে হবিগঞ্জ বাসায় তার কাছে দিয়ে আসে। পর্ববতীতে ৬ তারিখ বিকাল ৩টার দিকে তিনি রিলিজ অর্ডারে স্বাক্ষর করেন। কিছু দিন পর জনৈক শিক্ষিকার কাছে টাকা পায়নি বলে দাবি করেন। এ সংবাদ আমার ছেলে পেয়ে ক্ষোভে ওই দিন বিকালে টাকা দেয়া নেয়া নিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে রাস্তায় কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় আমি আমার ছেলের আচরণে দুঃখ প্রকাশ করছি। কারা এর পিছনে জড়িত তাদের মূল রহস্য উদঘাটন এবং শিক্ষা কর্মকর্তার এহেন আচরণ তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব‍্যবস্থা নিতে উধর্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com