শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৯ অপরাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

বিদ্যালয়ের মালপত্র বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

Reading Time: < 1 minute

রিপন কান্তি গুণ,নেত্রকোনা:
নেত্রকোনার মদনে উপজেলাধীন বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন মালপত্র বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সভাপতি ও এক সদস্যর বিরুদ্ধে।
উপজেলার বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও এক সদস্যর বিরুদ্ধে গত (১৫ জুলাই) শনিবার বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সদস্য ঝরনা আক্তার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন।লিখিত অভিযোগ ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীর দেয়া তথ্যমতে জানা গেছে, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত (২২ জুন থেকে ৯ জুলাই) পর্যন্ত বিদ্যালয় সরকারি ছুটি ছিল। বিদ্যালয় বন্ধ থাকাকালীন সময়ে, কোনো রকম মিটিং ও রেজুলেশন ছাড়াই বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিলিং ফ্যান, বই, খাতা ও ঢেউ টিন বিক্রি করে দেন ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি রফিকুল হক স্বপন ও সদস্য জাকারিয়া চন্দন।এসব মালপত্র বিক্রি করে পাওয়া ৫০ হাজার টাকা তারা আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। বিদ্যালয় খোলার পর বিষয়টি ১৫ জুলাই জানাজানি হওয়ার পর ওই বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সদস্য ঝরনা আক্তার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেন।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওয়াহিদুজ্জামান তালুকদার জানান, বিদ্যালয় বন্ধ থাকা অবস্থায় আমাকে না জানিয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও একজন সদস্য এসব মালপত্র বিক্রি করেছে। বিদ্যালয় খোলার পর বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি।এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি রফিকুল হক স্বপন জানান, প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলেই বিদ্যালয়ের কিছু মালপত্র বিক্রি করা হয়েছে। কিন্তু এর কোনো রেজুলেশন করা হয়নি। তবে মালপত্র বিক্রির ২৫ হাজার টাকা এক শিক্ষকের নিকট জমা দেওয়া হয়েছে।উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল বারী জানান, বিদ্যালয়ের মালামাল বিক্রির করার অভিযোগটি তদন্ত করার জন্য ইউএনও মহোদয় আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন। আমি বিষয়টি তদন্ত করছি।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া বলেন, বিদ্যালয়ের মালপত্র বিক্রি করার একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি তদন্ত করার জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রমাণ পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com