বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০২ পূর্বাহ্ন

News Headline :
মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শ্যামনগরে গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে সড়কে ভ্যান চালকের মৃত্যু রাজশাহীর মোহনপুরে মদ পানে ৩ জনের মৃত্যু, গ্রেফতার ২ রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাতটি থানার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা যানজট নিরসন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আরএমপি’র মতবিনিময় সভা শ্যামনগরে এবার কৃষকরা আমন ধানের আশানুরুপ ফলন পেয়েছে পাবনায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ১জন আহত শাজাহানপুরে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মান্দায় বিল উন্মুক্তের দাবিতে জেলেদের সংবাদ সম্মেলন সভাপতির স্বৈরাচারী আচরন স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতিতে পাবনা শহর সমাজ সেবা কার্যালয়ের কার্যক্রম স্থবির

বিদ্যালয়ের মালপত্র বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

Reading Time: < 1 minute

রিপন কান্তি গুণ,নেত্রকোনা:
নেত্রকোনার মদনে উপজেলাধীন বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন মালপত্র বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সভাপতি ও এক সদস্যর বিরুদ্ধে।
উপজেলার বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও এক সদস্যর বিরুদ্ধে গত (১৫ জুলাই) শনিবার বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সদস্য ঝরনা আক্তার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন।লিখিত অভিযোগ ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীর দেয়া তথ্যমতে জানা গেছে, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত (২২ জুন থেকে ৯ জুলাই) পর্যন্ত বিদ্যালয় সরকারি ছুটি ছিল। বিদ্যালয় বন্ধ থাকাকালীন সময়ে, কোনো রকম মিটিং ও রেজুলেশন ছাড়াই বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিলিং ফ্যান, বই, খাতা ও ঢেউ টিন বিক্রি করে দেন ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি রফিকুল হক স্বপন ও সদস্য জাকারিয়া চন্দন।এসব মালপত্র বিক্রি করে পাওয়া ৫০ হাজার টাকা তারা আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। বিদ্যালয় খোলার পর বিষয়টি ১৫ জুলাই জানাজানি হওয়ার পর ওই বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সদস্য ঝরনা আক্তার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেন।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওয়াহিদুজ্জামান তালুকদার জানান, বিদ্যালয় বন্ধ থাকা অবস্থায় আমাকে না জানিয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও একজন সদস্য এসব মালপত্র বিক্রি করেছে। বিদ্যালয় খোলার পর বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি।এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি রফিকুল হক স্বপন জানান, প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলেই বিদ্যালয়ের কিছু মালপত্র বিক্রি করা হয়েছে। কিন্তু এর কোনো রেজুলেশন করা হয়নি। তবে মালপত্র বিক্রির ২৫ হাজার টাকা এক শিক্ষকের নিকট জমা দেওয়া হয়েছে।উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল বারী জানান, বিদ্যালয়ের মালামাল বিক্রির করার অভিযোগটি তদন্ত করার জন্য ইউএনও মহোদয় আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন। আমি বিষয়টি তদন্ত করছি।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া বলেন, বিদ্যালয়ের মালপত্র বিক্রি করার একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি তদন্ত করার জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রমাণ পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com