রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:২৬ অপরাহ্ন

News Headline :
মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শ্যামনগরে গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে সড়কে ভ্যান চালকের মৃত্যু রাজশাহীর মোহনপুরে মদ পানে ৩ জনের মৃত্যু, গ্রেফতার ২ রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাতটি থানার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা যানজট নিরসন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আরএমপি’র মতবিনিময় সভা শ্যামনগরে এবার কৃষকরা আমন ধানের আশানুরুপ ফলন পেয়েছে পাবনায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ১জন আহত শাজাহানপুরে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মান্দায় বিল উন্মুক্তের দাবিতে জেলেদের সংবাদ সম্মেলন সভাপতির স্বৈরাচারী আচরন স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতিতে পাবনা শহর সমাজ সেবা কার্যালয়ের কার্যক্রম স্থবির

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে দুর্নীতি’র মডেল রবিউল ইসলাম  

Reading Time: < 1 minute

নিজস্ব সংবাদদাতা, রাজশাহী:

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান কারারক্ষী রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে খোদ কারাগারে সাথে সম্পৃক্ত লোকজনের মধ্য চাপা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। সদ্য জামিনে মুক্তি পাওয়া এক হাজাতী বন্দি জানায়, কারা অভ্যন্তরে সকল প্রকার অপকর্মের সাথে রবিউল ইসলাম সরাসরি জড়িত। তার (ব্যাচ নং-০৩১৩২০)।
মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবৈধ মাদকদ্রব্য কারা অভ্যান্তরে প্রবেশ তার কাজে কঠিন কোন ব্যপার না।  যেমন গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন, ঘুমের ওষুধ। এছাড়াও তিনি চাপাতি নগদ টাকা বন্দীদের কাছে পৌঁছে দিয়ে থাকেন। দুর্নীতিবাজ এই প্রধান কারারক্ষী রবিউল ইসলাম। বন্দীদের পরিবারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে এবং বন্দীদের স্বজনদের কাছ থেকে নানা রকম অজুহাত দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয় বলেও বন্দি সূত্রে জানা গেছে। বন্দিদের ভালো থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করার নামে রাজহাঁস, দামি মোবাইল ফোন বন্দীদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে হাতানো নতুন কিছু না, এটা ডিউটির বাইরে বাড়তি ইনকাম লোভী রবিউলের। কিন্তু বাস্তবতা হলো টাকা হাতাতো হলেই রবিউল ভুক্তভোগীদের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। তবে তিনি বিশেষ কায়দায় কারা অভ্যান্তরে মাদকাশক্ত বন্দিদের কাছে মাদক পৌঁছে দেন। এছাড়াও বন্দিদের পিসি বই থেকে কারা ক্যান্টিনে থেকে খাবার ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসের নেয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এতো অপকর্মের করার পরও কোন অদৃশ্য শক্তির বলে কারো অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় দায়িত্ব পালন করে সে। এমন প্রশ্ন একাধীক বন্দী ও জামিনে মুক্তি পাওয়া হাজতীরা এই চাঞ্চল্যকর তথ্য সাংবাদিকের জানান। এ বিষয়ে মুঠোফোনে ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন।জানতে চাইলে সদ্য যোগদানকৃত সিনিয়র জেল সুপার মোঃ আব্দুল জলিল বলেন, কোন ভুক্তভোগী অভিযোগ করলে তার বিরুদ্ধে তদন্ত-পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে তিনি একটি উক্তি করেছেন, তা হলো রাজশাহীর অধিকাংশ সাংবাদিকই ভূয়া। প্রকৃত সাংবাদিক তারা সেই তালিকা সদ্য যোগদানকৃত সিনিয়র জেল সুপার মোঃ আব্দুল জলিল কেই প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com