বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:০৭ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

শেরপুরে জমির বিরোধে সন্ত্রাসী হামলা দশ পরিবার নিরাপত্তাহীনতায়

Reading Time: < 1 minute

শাহরিয়ার মিল্টন, শেরপুর :
জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে :শেরপুর জেলা শহরের চাপাতলী মহল্লায় পরপর দুইদিন প্রতিপক্ষের হামলা, ভাংচুর, লুটপাট, প্রাণ নাশের চেষ্টাসহ মারপিট ও কুপিয়ে গুরুতর আহতের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত আসামীরা আদালত থেকে জামিন নিয়ে বাদী পক্ষকে হুমকি দিচ্ছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বাদী হামিদা বেগম ও ইউসুফ আলীসহ অন্তত দশটি পরিবারের নিরীহ লোকজন। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন ও মামলার বিবরণে জানা যায়, জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শেরপুর জেলা শহরের চাপাতলী মহল্লার আতাউর রহমান লেবু বিগত ১৪ জানুয়ারী পাশ্ববর্তী হামিদা বেগমের লোকজনের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে দেলোয়ার হোসেন (৫৫), সিয়াম মিয়া (১৬), খুকি বেগম (৫০) কে কুপিয়ে ও দেশিয় অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে গুরুতরভাবে আহত করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে শেরপুর জেলা হাসপাতাল ও ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার জের ধরে ১৫ জানুয়ারী আবারো ওই আসামী আতাউর রহমান গংরা দেশিয় ধারালো অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ইউসুফ আলীর বাড়ি-ঘরে হামলা চালায়। এসময় তাঁরা হামিদা বেগমের আত্মীয় স্বজন এবং প্রতিবেশীদের মারপিট করে ও বাড়িঘরে কুপিয়ে ভাংচুর, লুটপাট এবং ক্ষতিসাধন করে বিশ লক্ষাধিক টাকার। এসময় অন্তত দশটি ঘর ভাংচুর এবং অন্তত দশ লাখ টাকা লুটপাট করে নিয়ে যায়। এ দুটি ঘটনায় পৃথক মামলায় ২২ জনের নাম উল্লেখ করে অন্তত ৪০ জনের নামে শেরপুর সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ ওইদিনই ৬ জনকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে। পরবর্তীতে দ্রæতই এ মামলার সকল আসামী আদালত থেকে জামিন নিয়ে এসে আবারও হামিদা গং ও মামলার বাদী পক্ষের লোকজনকে শহরে আসা যাওয়ার পথে বাধাসহ প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে আসছে। ফলে চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে দশটি পরিবারের প্রায় অর্ধশত লোক। এ ব্যাপারে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক জানান, জামিনে বের হয়ে আসামীরা বাদী পক্ষের লোকজনকে হুমকি দেওয়ার বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তবে কেউ এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com