রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৩ অপরাহ্ন

News Headline :
কুষ্টিয়ার নিখোজ ২ এএসআই এর লাশ পদ্মা নদী থেকে উদ্ধার এবার প্রকাশ্যে এলেন ইবি শিবিরের সভাপতি ও সেক্রেটারি গোদাগাড়ীতে বিপুল পরিমান গাঁজা-সহ গ্রেফতার মাদক কারবারী ডালিম আমরণ অনশনে রাবি আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা পুলিশ কর্মকর্তা বিজয়-উৎপলকে ধরলেই মিলবে কাজেম হত্যার উত্তর: দাবি চিকিৎসকদের সিরাজগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে  বিক্ষোভ ও মানববন্ধন  দেশদ্রোহী খুনি হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করতে হবে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে–আহসান হাবিব লিংকন রংপুরে জমি লিখে না দেয়া মাকে বেধড়ক পেঠালো ছেলে ও ছেলের বউরা শ্রীবরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এতিম ও অসহায়দের মাঝে খাবার বিতরণ মান্দায় মসজিদ উন্নয়ন প্রকল্পের সাড়ে ৩শো গাছ উপড়ে ও ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ

শেরপুরে হাতি ও মানুষরে দ্বন্ধে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে

Reading Time: < 1 minute

শাহরিয়ার মিল্টন,শেরপুর:
শেরপুরের নালিতাবাড়ী থেকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট পর্যন্ত গারো পাহাড়জুড়ে হাতির বিচরণক্ষেত্র। কিন্তু ওই বিচরণক্ষেত্রে মানুষের পা পড়েছে। হাতি হারিয়েছে বাসস্থান। তাই হাতি ও মানুষের দ্ব›দ্ব লেগেই রয়েছে। কখনো দ্ব›েদ্ব বলি হচ্ছেন হাতি, কখনও-বা প্রাণ যাচ্ছে মানুষের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খাদ্যসংকট আর বিচরণক্ষেত্র বিনষ্ট হওয়ায় লোকালয়ে হাতির হানা বেড়েছে। শুধু গারো পাহাড়েই নয়, শিকারিদের দৌরাত্ম্য, বাসস্থান হারানোসহ নানা কারণে বিশ্বজুড়েই স্থলভাগের সর্ববৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণী হাতি হুমকির মুখে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন বিশ্ব বন্যপ্রাণী তহবিলের (ডবিøউডবিøউএফ) তথ্য মতে, এক শতাব্দী আগে বিশ্বজুড়ে হাতির সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। এখন মাত্র ৪ লাখ হাতি টিকে আছে। এশীয় বন্যহাতি কমার অন্যতম কারণ হিসেবে ডবিøউডবিøউএফ বাসস্থান হারানোকে দায়ী করেছে। শেরপুরের গারো পাহাড়েও একই ঘটনা ঘটেছে।বন বিভাগ সূত্র বলেছে, শেরপুরের নালিতাবাড়ী, শ্রীবরদী ও ঝিনাইগাতী হয়ে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট পর্যন্ত প্রায় ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বন্যহাতির বিচরণক্ষেত্র। সেখানে বেড়েছে মানুষের বিচরণও। শেরপুরে গত ২৮ বছরে হাতির আক্রমণে ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাতি মারা গেছে ৩৩টি। এর মধ্যে ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত গত ৯ বছরেই ২৭ জন মানুষ এবং ২৫টি হাতির মৃত্যু হয়েছে।পরিবেশবাদী সংগঠক সবুজ আন্দোলন শেরপুর শাখার সভাপতি মেরাজ উদ্দিন বলেন, ‘হাতি হচ্ছে প্রকৃতির পাহারাদার। আমরা চাই, হাতি ও মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত হোক। হাতির জন্য পাহাড়ে পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করা হোক।’এ বিষয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আ ন ম আবদুল ওয়াদুদ বলেন, ‘হাতির বিচরণ এলাকায় অভয়ারণ্য সৃষ্টি করতে মন্ত্রণালয়ে আবেদন পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, দ্রত অনুমতি পাবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com