শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন
Reading Time: < 1 minute
মোঃ মিজানুর রহমান, কিশোরগঞ্জ নীলফামারীঃ নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলার জনগণের জানমাল ও সম্পদ রক্ষায় স্থাপন করা হয়েছে সিসি ক্যামেরা।আর সেই সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা দৃশ্য ধরা পড়লেন রবিউল ইসলাম বকরি (৪৫)নামের এক গরু চোর।ওই ধ্রুত চোর উপজেলার পুটিমারী কালিকা পুর বাগানবাড়ী গ্রামের হবিবর রহমান কাল্টুর ছেলে। কিশোরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ(ওসি)আব্দুল আউয়াল এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান,গত কাল শুক্রবার উপজেলার নিতাই ইউপি’র পানিয়াল পুকুর খোলা হাটি গ্রামের রাখিবুল ইসলামের বর্গাকৃত গরু বাড়ির নিকটবর্তী বাঘা ছাড়া ব্রীজের নিকট ঘাস খাওয়ানোর জন্য সকালে বেঁধে রাখেন। ১০টার দিকে গরুটি কে বা কাহারা চুরি করে নিয়ে যায়।ওই দিন রাত ৯টায় গরুর প্রকৃত মালিক আখতারুজ্জামান থানায় এসে বিষয়টি অবহিত করেন।পরে সিসি ক্যামেরা সার্চ দিলে গরু চুরি করার দৃশ্য স্পষ্ট ভিডিও ফুটজে ধরা পরে। পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে তাৎক্ষণিকভাবে গরু চোরেকে শনাক্ত করার জন্য পুরষ্কার ঘোষণা করে ভিডিও ফুটেজ আপলোড দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে শেয়ার করেন।রাত ১২টায় মামলা রুজু হলে এস আই আক্কেল আলীর নেতৃত্বে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে শনিবার ২৪ জুলাই ভোর ৪ টায় মামলার ৪ঘন্টার ব্যবধানে জলঢাকা খালিশা চাপানি থেকে গরুসহ চোরকে পাকড়াও করে থানায় নিয়ে আসেন।গরু চুরির অপরাধে ১৫ নম্বর মামলায় শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।ওসি জানান,আধুনিক প্রযুক্তির সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে তা সম্ভব হয়েছে।আর এ সিসি ক্যামেরা স্থাপনের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা বেগম, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ্ মোঃ আবুল কালাম বারী পাইলট এবং অর্থ দিয়ে সহায়তা করার জন্য ৯ টি ইউপি’র’চেয়ারম্যানকে ধন্যবাদ জানান।মানুষের জীবনও সম্পদ যখন নিরাপদ হয় তখন পুলিশের কষ্ট সার্থক ও সম্মানজনক হয়। সে লক্ষ্যে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সৈয়দপুর সার্কেল জনাব মোঃ সারোয়ার আলম ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান,বিপিএম, পিপিএম যার প্রেরণায় আধুনিক পুলিশের যাত্রা শুরু হয়। আরও ধন্যবাদ জানান,মামল তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই (নিঃ)আক্কেল আলীসহ থানা উপ-পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম শরীফকে।