বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০৮ অপরাহ্ন

News Headline :
মিছিলে গিয়ে নিখোঁজ শাহীন এক মাসেও বাড়ি ফেরেনি, মর্গে থাকা লাশের দাবি পরিবারের পাবনায় নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের এক মাস পূর্ণ হওয়ায় শহীদদের স্মরণে পাবনায় শহীদি মার্চ কর্মসূচি পালন টাংগাইলের মধুপুরে “শহীদি মার্চ পালন” কুষ্টিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে লুট হওয়া একটি গ্যাসগান উদ্ধার নওগাঁর মান্দায় লীজকৃত পুকুরের দখল পাচ্ছেন না যুবদলনেতা আব্দুল জলিল জুড়ীতে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন সাংবাদিকদের সাথে খাগড়াছড়ি পৌর প্রশাসনের মতবিনিময় সভা ইবিতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের ‘শহীদি মার্চ’ কর্মসূচি পালন রাজশাহীতে শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৪১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

পাবনার কাজিরহাট ফেরিঘাটে ঢাকামুখি কর্মজীবী নারী পুরুষের উপচে পড়া ভীড়

Reading Time: < 1 minute

এম মনিরুজ্জামান, পাবনা:
চলমান লকডাউনের মধ্যে রোববার থেকে রপ্তানিমুখী সব মিল কল-কারখানা খুলে দেওয়ার ঘোষণায় চাকরি বাঁচাতে কর্মজীবী নারী পুরুষ ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। এ দিকে পাবনার কাজিরহাট ফেরি ঘাটে নানান বয়সী মানুষের উপচে পড়া ভীড়ে কোনো ভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মানানো সম্ভব হচ্ছে না। শনিবার ছেড়ে যাওয়া তিনটি ফেরিতে তিল ধারণে ঠাঁই ছিল না। মানুষের ভিড়ে তিনটি ফেরিতে কোনো যানবাহন পাড় করা সম্ভব হয়নি।

শনিবার দুপুরে কাজিরহাট ঘাটের ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান জানান, দুপুর পর্যন্ত আরিচার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া তিনটি ফেরির প্রতিটিতেই তিন হাজারের বেশি মানুষ ছিল। ঘাটে ফেরি দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই মানুষ উঠে পড়ায় যানবাহন নামাতে জামেলা পোহাতে হয়। এ সময় নতুন করে কোনো যানবাহন ফেরিতে তোলা সম্ভব হয়নি। লকডাউন চলায় সড়ক পথে যানবাহন চলছে না। যে কারণে অল্প কিছু গাড়ি ঘাটে আটকা পড়েছে। ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় কমর্রত পাবনার আলম, হোসেন বলেন, ৫ আগস্ট পর্যন্ত লকডাউন ও কারখানা বন্ধের ঘোষণায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ঈদে বাড়িতে এসেছিলাম। হঠাৎ করে কারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিপদে পড়েছি। পরিবারের সদস্যদের রেখে নানান দুর্ভোগ মাথায় নিয়ে একাই কর্মস্থলে ফিরতে হচ্ছে। কাজিরহাট ফেরিঘাটে কর্মরত সাদ্দাম হোসেন জানান, সাধারণত প্রতিটি ফেরিতে এক থেকে দেড় হাজার যাত্রী পাড় করা হলেও শনিবার তিন থেকে চার হাজার মানুষ পাড় হচ্ছে। ফলে কোনোভাবেই যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানানো সম্ভব হচ্ছে না। পাবনার সিভিল সার্জন ডা. মনিসর চৌধুরী বলেন, করোনার ভয়াবহতার কথা মাথায় না রেখে এভাবে চলাচল করায় স্বাস্থ্য ঝুঁকি আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এভাবে চলাচল করলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় আশঙ্কা রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com