admin
- ৩১ অক্টোবর, ২০২২ / ১৮৭ Time View
Reading Time: < 1 minute
আব্দুল্লাহ আল মামুন, খাগড়াছড়ি:
খাগড়াছড়ি সিনিয়র চীফ জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেট ২য় আদালতে বিচারাধীন সি.আর মামলা নং-১২১/২০ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় পেনাল কোড, ১৮৬০এর ১৪৩/৪২৭/৩২৩/৫০৬ ধারার অভিযোগের দায় থেকে সকল আসামিকে বেকসুর খালাস ও মামলার বাদী কহিনুর বেগম(৫০)কে ৩দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড সেই সাথে ৭হাজার টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার(৩১ অক্টোবর) বিকালে খাগড়াছড়ির চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল হোসেন চৌধুরীর আদালত এ দন্ড প্রদান করেন। আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২০সালে দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের বেতছড়ি এলাকার বাসিন্দা কহিনুর বেগম মো. রেজাউল মাষ্টারসহ ৭জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। একাধিক তদন্ত ও দীর্ঘ শুনানী শেষে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল হোসেন চৌধুরী তার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেট ২য় আদালতে বিচারাধীন মামলাটির প্রকাশ্য আদালতে রায় প্রদান করেন। মামলার বাদি কহিনুর বেগম দীঘিনালার সামছুল হক এর স্ত্রী, মামলার আসামিরা হলেন-মোঃ রেজাউল মাষ্টার(৪৫), আনারুল ইসলাম(৩০), নুর মোহাম্মদ(৪০), মোঃ হরমুজ আলী(৪৫), মোঃ আলম(৩৫), আমিন আলী(২২), ইব্রাহীম, সর্ব সাং-বেতছড়ি, মেরুং ইউপি, দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি। দায়েরকৃত মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় অভিযোগের দায় থেকে সকল আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন। একই সাথে মামলার বাদী কহিনুর বেগমকে প্রত্যেক আসামীকে ১হাজার টাকা করে ৭হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ, অনাদায়ে ১৫দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে সাজা পরোয়ানা ইস্যুর আদেশ দেন এবং ফৌজদারি কার্যবিধি ২৫০(৫) ধারার বিধান মতে ৩দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। রায় ঘোষণাকালে বাদি কহিনুর বেগম এবং ৭জন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বাদীপক্ষের আইনজীবি এডভোকেট কামাল উদ্দিন মজুমদার এবং আসামিপক্ষের আইনজীবি এডভোকেট শেখ মো. জামাল হোসেন সিদ্দিকী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।