বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ঐতিহ্যবাহী পাবনা প্রেস ক্লাবের অনিয়ম রংপুরে হারাগাছে ভূয়া আত্মীয় পরিচয় দিয়ে মামলাকারীর মামলা প্রত্যাহার ও জড়িতকে গ্রেফতারের দাবি প্রবাসী যুবকের সাথে প্রতারণা করে অর্ধযুগের কষ্টার্জিত আয় আত্মসাতের অভিযোগ এক নারীর বিরুদ্ধে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো যমুনা রেলওয়ে সেতু পোষ্য কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে নয়-ছয়; রাবিতে ফের আন্দোলনের প্রস্তুতি রাজশাহীতে পারিবারিক পুষ্টি বাগানে স্বাবলম্বী হচ্ছে গ্রামীণ প্রান্তিক নারীরা পাবনা প্রেসক্লাবের অনিয়ম তদন্তে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কমিটি গঠন মহানগরীতে স্বর্ণের দোকানে চুরির অভিযোগে জনতার হাতে আটক নারীকে পুলিশে সোপর্দ পাঁচ শতাধিক নবীন শিক্ষার্থীকে বরণ করলো হাবিপ্রবি ছাত্রশিবির মানুষকে যারা কষ্ট দেয় তাদেরকে পরিহার করুন : এ.কে.এম. আমিনুল হক

পাজেপ প্রকৌশলীর দায়িত্বে অবহেলা ও নকশায় ক্রটিতে মূত্যু ঘটে ২শ্রমিকের

Reading Time: < 1 minute

আব্দুল্লাহ আল মামুন, খাগড়াছড়ি:
নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্বে অবহেলা ও নকশায় ক্রটির কারণে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের কেন্ডিলিবারের ছাদ ধসে দুই শ্রমিক নিহত ও পাঁচ শ্রমিক আহত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তদন্তে, তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এমন তথ্য পেয়েছেন। ছাদ ঢালাইয়ের সময় ঘটনাস্থলে কোন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন না। ঢালাইয়ে লোহার খুটির পরিবর্তে বাঁশ দিয়ে ঠেস দেওয়া ও ক্রটিপূর্ণ সেন্টারিং সিস্টেমকে দায়ী করেছেন। গত ৮অক্টোবর’২২ বিকাল পৌনে ৪টার দিকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের নতুন প্রশাসনিক ভবনের কেন্ডিলিবারের ছাদ ধসে দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত ও অপর ৫ জন আহত হন। কিন্তু সে সময় ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পাওয়া যায়নি খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের কোন কর্মকর্তাকে। এ শ্রমিক হতাহতের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্যের পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেন। গঠিত কমিটির অপর সদস্যরা হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের একজন উপ-সচিব, আশীষ কুমার সাহা, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশল।খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু জেলা পরিষদের সদস্য কল্যাল মিত্র বড়ুয়াকে প্রধান করে তিন সদস্যের পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের গঠিক তদন্ত কমিটির এখনো অগ্রগতি জানা না গেলেও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটি ইতিমধ্যে ঘটনাস্থল পরিষদ করে গেছেন। একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, ২০১৮ সালের দিকে কয়েক কোটি টাকার পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ শুরু হয়। সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার উদ্দেশ্যে জনৈক উপজাতীয় ঠিকাদারের লাইন্সের বিপরীতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের তিন প্রভাবশালী নেতা নানা কৌশলে কাজ ভাগিয়ে নেন। কাজের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হলেও দলীয় প্রভাব খাটিয়ে দফায় দফায় সময় বাড়ানো হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com