শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

পাবনায় চরমপন্থি নেতা রাজ্জাক হত্যার রহস্য উদঘাটন আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

Reading Time: < 1 minute

নিজস্ব সংবাদদাতা, পাবনা :
পাবনা সদর উপজেলার আত্মসমর্পনকৃত চরমপন্থি নেতা আব্দুর রাজ্জাক হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এঘটনায় ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ৩টি বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে পাবনা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এতথ্য জানান পাবনার পুলিশ সুপার (এসপি) আকবর আলী মুন্সী। গ্রেফতারকৃৃতরা হলেন-পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের হরিনারায়নপুরের মো: বক্কর প্রামাণিকের ছেলে মো: ওহিদুল্লাহ (৪৫), পাবনা পৌর এলাকার পশ্চিম সাধুপাড়ার মহসিন রেজার ছেলে মো: আকাশ (৩০), একই এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো: শোভন ওরফে শুভ ওরফে ভালা (২৮), চর সাধুপাড়া এলাকার মৃত রুস্তম প্রামানিকের ছেলে আব্দুল হান্নান (৪৮) এবং চর শিবরামপুর এলাকার কালু বিশ্বাসের ছেলে আব্দুর রহমান (৩৫)। পুলিশ সুপার জানান, গোপন সংবাদ এবং আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ডিএমপির গুলশান থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে কিলিং মিশনে সরাসরি অংশগ্রহণকারী আসামি মো: ওহিদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আকাশ এবং শোভনকে আটক করা হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আব্দুল হান্নানকে ২টি অস্ত্র এবং আব্দুর রহমানকে ১টি অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়। জানা যায়, ওহিদুল্লাহ এবং আত্মসমর্পণকৃৃত সর্বহারা নেতা আব্দুর রাজ্জাক গয়েশপুর ইউনিয়নের হরিনারায়নপুরের বাসিন্দা। পারিবারিক সূত্র ধরেই তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। পরবর্তীতে বাড়ি-ঘর ভাংচুর, মারামারি এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে চরম শক্রতা শুরু হলে ওহিদুল্লাহ নিজ এলাকা ছেড়ে শহরের সাধুপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতে শুরু করে। এরই জেরে ওহিদুল্লাহের মনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এবং আব্দুর রাজ্জাককে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে। ঘটনার দিন গত ১৭ মার্চ আসামি ওহিদুল্লাহ স্থানীয়ভাবে তথ্য সংগ্রহ করে তার অপর দুই সহযোগীদের নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে সাধুপাড়া থেকে মানিকনগর বাজারে যায় এবং সুযোগ বুঝে বিল্টুর দোকানে চা খাওয়া অবস্থায় গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com