রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫২ অপরাহ্ন

News Headline :
জুলাইকে কেউ কেউ ৭১ এর মত ব্যবসায়ীক কার্ড হিসেবে বিক্রি করছে: শিবির সভাপতি মহিলা ডিগ্রী কলেজ ভাঙ্গুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ উপকূলীয় শ্যামনগরে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস উদযাপন মান্দায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মতিহারে ইয়াবা ও ট্যাপেন্টাডলসহ দুইজন মাদক কারবারি গ্রেফতার খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের উদ্যোগে এক দোয়া মাহফিল রাজশাহীতে বিজিবির অভিযানে মোটরসাইকেলসহ গাঁজা ও ট্যাপেন্টাডল জব্দ তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মায়ের প্রতি ভালোবাসা, দায়িত্ববোধ এবং অতীতের নির্মম স্মৃতি রাজশাহীতে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সারাদেশে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হলেও পাবনা সরকারী শহীদ সরকারী বুলবুল কলেজ ক্যাম্পাসে চলছে গানের কনসার্ট

প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করতে খরচবাবদ ৭ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ মহিলা মেম্বারের বিরুদ্ধে

Reading Time: < 1 minute

রাসেল হোসাইনঃ
পাবনার ঈশ্বরদীর মুলাডুলি ইউনিয়নের ৪,৫,৬ নং সংরক্ষিত আসনের মহিলা মেম্বার পারভিন খাতুনের বিরুদ্ধে লাইলী আক্তার নামক এক প্রতিবন্ধী মহিলার কাছে থেকে প্রতিবন্ধী কার্ড করার জন্য ৭ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ঈশ্বরদীর উপজেলার মুলাডুলি ইউনিয়নের সড়ইকান্দীর নয়াপাড়া গ্রামের তাইজদ্দীন এর স্ত্রী সাংবাদিকদের এ অভিযোগের কথা জানান৷ তিনি আরো জানান, মুলাডুলি ইউনিয়ন এর ৪,৫,৬ নং মহিলা সংরক্ষিত আসনের মেম্বার পারভিন খাতুন প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ড করার জন্য প্রথমে ৫০০ টাকা নেয় তারপর আবার ৫০০ টাকা নেয়৷ এরপর কার্ড চুরান্ত করার জন্য ৫ হাজার টাকা নেন মহিলা মেম্বার। এরপর এখানে সেখানে অফিসে আসা৷ যাওয়ার জন্য ও কাগজপত্র ফটোকপি করার জন্য ১ হাজার টাকা নেন। এ মিলিয়ে সর্বমোট ৭ হাজার টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ করেন৷ তিনি সাংবাদিকদের আরো জানান তার স্বামী ভ্যানগাড়ি চালায়ে সংসার চালায় এতে ভাতার কার্ড করার জন্য মানুষের কাছে থেকে ঋণ করে ভাতার কার্ড করতে দেন মহিলা মেম্বারের কাছে। তারপর ঋণের বিষয়টি তার স্বামী জানতে পেরে অনেক রাগারাগি করে।
ঘটনার সত্যতা যাচাই করার জন্য মুলাডুলি ইউনিয়ন এর ৪,৫,৬ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনের মেম্বারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান মঙ্গলবার ১৯/০৪/২০২২ ইং তারিখে মুলাডুলি ইউনিয়ন পরিষদে সকাল ১১ টায় আসেন কথা বলব৷ এরপর শাক্ষাতে গেলে সাংবাদিকদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ঘটনা অস্বীকার করে এরিয়ে যান এবং তার স্বামীকে পরিষদে ডেকে আনেন। এরপর তার স্বামী উপস্থিত হয়ে সরাসরি এসে সাংবাদিকদের থানায় মামলা করব বলে হুমকি দেন।
এ বিষয়ে মুলাডুলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খালেক মালিথার সাথে কথা হলে তিনি জানান যেই ঘটনা রটে সেটা অবশ্যই কিছুনা কিছু ঘটে, তবে আমার ইউনিয়ন পরিষদের কেও যদি এরকম দুই নাম্বার কাজের সাথে যুক্ত থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা নেওয়া হবে, এবং অভিযোগকারী প্রতিবন্ধী ব্যাক্তির কাছে থেকে ৭ হাজার টাকা নেওতার কথা যদি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন হয় তাহলে তার প্রতিবন্দী ভাতা কার্ড বাতিল করে দেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com