মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

ফের বন্যায় খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দী

Reading Time: < 1 minute

আব্দুল্লাহ আল মামুন, খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বন্যায় ফের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দী হয়ে পড়েছে সহস্ত্রাধিক পরিবার। এ নিয়ে গত দেড় মাসে ৪বার ডুবলো জেলার নিম্নাঞ্চলের সহস্ত্রাধিক পরিবার।
বৃহস্পতিবার ভোরে হঠাৎ ভারী বর্ষণে চেঙ্গী নদীর পানি বৃদ্ধিতে পৌর শহরের ৭টি সড়ক এখন পানির নিচে। শহরের লোকজনও পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্র গুলোতে আশ্রয় নিয়েছে পরিবারগুলো।
বুধবার খাগড়াছড়ির চেংগী নদীর পানি কমে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়া পরিবারগুলো ঘরে ফিরে যায়। রাতে প্রচন্ড ভারী বৃষ্টি হওয়ায় সকালে আবারোও পানি বৃদ্ধি পায়। ফের আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেয় পরিবারগুলো। পৌরসভার সবজি বাজার, গঞ্জ পাড়া, গরু বাজার, শান্তিনগর, শব্দ মিয়া পাড়া, মুসলিম পাড়া, মহিলা কলেজ সড়কসহ ৭টি সড়ক পানির নীচে রয়েছে। সাজেক সড়ক বন্ধ রয়েছে ৩দিন যাবত। নতুন করে সড়ক ডুবেছেআমহালছড়ি সড়ক, খাগড়াছড়ি গেইট, কলেজ রোড, দীঘিনালা লংগদু, বাঘাইছড়ি সাজেক সড়ক। জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার এলাকার তাইন্দং তবলছড়িসহ সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো পানিতে ডুবে গেছে।
দীঘিনালা উপজেলার মাইনি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে মেরং ইউনিয়নের সবকটি গ্রাম পানির নীচে ডুবে গিয়েছে। পানছড়ি উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রাম পানিতে তলিয়ে গেছে।
খাগড়াছড়ি জেলার রেড ক্রিসেন্ট কর্মী ও জেলার বিভিন্ন মানবকল্যাণ সংস্থার লোকজন ইতোমধ্যে পানিবন্দী পরিবারদের সহায়তায় নেমেছে। বন্যার্তদের মাঝে খিচুড়ি শুকনা খাবার বিতরণ করছে।
পৌর প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা জানান, খাগড়াছড়ির ১০৯টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুরো জেলার জন্য ৪০০শত মেট্রিক টন ও খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার জন্য ১২মেট্রিক টন খাদ্য শস্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রায় ২হাজার ৫শ’ ৫০টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। পানিবন্দী পরিবারের জন্য শুকনো খাবার মজুদ রাখা হয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com