বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

সকাল থেকেই শুরু হয়েছে বিদায়ের বাজনা বিশ্বকর্মা ভাসানের পালা

Reading Time: < 1 minute

শম্পা দাস ও সমরেশ রায়,কলকাতা:
প্রতিবছর দেব দেবীরা আসে আবার সকলকে মন ভারাক্রান্ত করে চলে যায়, তবুও পূজা উদ্যোক্তারা সেই দেব দেবীকে প্রতি বছর আনে পূজিত করে এবং দুইদিন আনন্দ করে একসাথে। তার পরে বেজে উঠে বিদায়ের বাজনা, অশ্রু সজল চোখে বিদায় দেওয়ার পালা, কিন্তু ইদানিং বাঙালীরা সমস্ত কিছু মানলেও ,দেখা যায় শনি ও মঙ্গলবারেও দেব-দেবীদের বিদায় দিচ্ছেন।, আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার বেশ কিছু বিশ্বকর্মা কে বিদায় জানালেন পূজা উদ্যোক্তারা বাবুঘাটের বিভিন্ন প্রান্তে ঘাটে ঘাটে সেই বিদায়ের বাজনা বেজে উঠেছিল।আর সকাল থেকেই বিদায়ের বাজনা আরো বেশি করে বেজে উঠল, কারণ সমস্ত ঠাকুরকেই আজকে বিদায় দিতে হবে, তাই বিভিন্ন কলকারখানা থেকে শুরু করে ,যারা সারা বছর কুটির পরিশ্রম করেন আগুনে জলে,। তারা দুদিন দেব দেবীর সাথে আনন্দ করে আজকে সেই দেব দেবীকে নিয়ে বাবুঘাটের দিকে রওনা দেন। এবং অশ্রু সজল চোখে গঙ্গায় বিসর্জন দিয়ে বাড়ি ফিরছেন একে একে আর একটাই কথা আসছে বছর আবার হবে।, ঢাকের বাজনা অন্যান্য বাড়ির বাজনা বাবুঘাট চত্বর উল্লাসে আনন্দে ভরপুর,দুদিন ধরে প্রশাসনের লোকেরা এবং কে এম সি লোকেরা ঘাটে ঘাটে সজাগ দৃষ্টিতে নজর দিচ্ছেন, শুধু তাই নয় কাউকে বেশি দূরে জলে নামতে দিচ্ছেন না ,এমনকি প্রতিমার সাথে দুই থেকে চারজনের বেশি ছাড়ছেন না গঙ্গার ঘাটে, অনেকে ঢুকতে চাইলেও তারা বোঝানোর চেষ্টা করছেন, সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন ,সমস্ত পূজা উদ্যোক্তাদের, এবং জাতে গঙ্গার জল নষ্ট না হয় ,পূজা উদ্যোক্তারা গঙ্গাতে অন্য কিছু না ফেলে, তার জন্য গঙ্গার ধারে পূজোর সমস্ত জিনিস রেখে দেয়ার জন্য অনুরোধ করছেন। এমনকি প্রতিমা বিসর্জন করার সাথে সাথে কেএম সি লোকেরা সেই সকল প্রতিমা গঙ্গার ধারে জমা করছেন। এবং প্রেমে করে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করছেন নির্দিষ্ট জায়গায়। বৃষ্টির মধ্যেও ঠিকমতো বিসর্জনের কাজ সম্পন্ন হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com