শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৫ অপরাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

৫২ ঘণ্টা পর শিশুর গলা থেকে বের হলো সেফটিপিন

Reading Time: < 1 minute

নিজস্ব সংবাদাতা, ঈশ্বরদী পাবনা:
নুডলস খেতে গিয়ে তিন বছর বয়সী সোহানা আক্তার জিদনীর গলায় আটকে যায় এক সেফটিপিন। এতে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুটি। দুশ্চিন্তায় দিন কাটে বাবা-মা ও স্বজনদের। শিশুকে বাঁচাতে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ছুটতে থাকেন তার বাবা-মা। নানা শঙ্কা, দুশ্চিন্তা ও ভয় পার করে ৫২ ঘণ্টা পর অবশেষে শিশুর গলা থেকে বের করা হলো সেফটিপিন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কোনো অপারেশন ছাড়াই অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে ওই শিশুর গলা থেকে সেফটিপিনটি বের করা হয়। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে মা-বাবার সঙ্গে নাটোরে নিজ বাড়িতে ফিরে শিশুটি। শিশু সোহানা নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের বড় বাদকয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে। শফিকুল ইসলাম জানান, মেয়ে সোহানা বরাবরই নুডলস পছন্দ করে। অন্যান্য দিনের মতো গত বুধবার বিকাল ৫টার দিকে মা জুলেখার কাছে নুডলস খাওয়ার সময় গলায় ওই সেফটিপিন চলে যায়। শিশুটি তখন বমি করতে থাকে। তিনি আরও জানান, এক পর্যায়ে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রামেক হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানে এক্স-রে করে দেখা যায়, শিশুর খাদ্যনালিতে একটি সেফটিপিন আটকে আছে। কিন্তু ওই সেফটিপিন বের করার মতো মেশিন অকেজো থাকায় চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। সেখানেই শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেশিনের মাধ্যমে সেফটিপিনটি বের করেন ডাক্তাররা। পরে রাত ৩টার দিকে বাড়ি ফিরেন তারা।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com