রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫১ পূর্বাহ্ন
Reading Time: < 1 minute
শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা :
১২ ই নভেম্বর রবিবার, শ্যামা পূজার ও দীপাবলীর পুণ্য লগ্নে এই দে বাড়ী চতুর্থ তম বর্ষের পুজোয় মেতে উঠেছে এলাকা বাসীদের নিয়ে,, আলোর রসনা ও বাজীর ফুল ঝুরি না থাকলেও, যেভাবে এলাকার মহিলাদের ও শিশুদের নিয়ে এই পুজো জমে উঠেছিল দেখার মত। তার সাথে সাথেই নিষ্ঠাভোরে ব্রাহ্মনের মন্ত্র উচ্চারণ ও পূজার্চনা একই সাথে চলছে, বাড়িতে লোক বসার জায়গা পর্যন্ত পাওয়া যায় না এতটাই মেতে উঠেছে মহিলারা ভিড় করে। বয়স্ক থেকে বাড়ীর বউয়েরা সবাই এসে একে একে পুজো দিচ্ছেন এই মায়ের সামনে।। এই পুজোর উদ্বোধন করে গেছেন এলাকার কাউন্সিলর। যিনি এই পূজার উদ্যোক্তা চন্দ্রশেখর দিয়ে মহাশয় একজন হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের কর্ণধার। তিনি শুধু পুজয়ী করেননি বেশ কয়েকজন অসহায় বৃদ্ধদের জামা ও কাপড় বিতরণ করলেন। তার সাথে সাথে আয়োজন ছিল প্রত্যেকের মায়ের ভোগ নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা,। তিনি এই সকল মানুষদের পাশে সব সময় থাকেন যে কোন বিপদে আপদে তারা এই সকল মানুষদেরকে নিয়েই কাজ করেন, সারা বছর নিত্য নতুন কাজের মধ্য দিয়ে দুস্থ মানুষের পাশে থাকেন যখনই কেউ ডাকেন তাদের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। আজ তিনি এই ভাবেই সবাইকে কাছে করে নিয়েছেন। তবে পূজোর মধ্যে কোন খান্টি রাখেননি, তিন থেকে চারজন ব্রাহ্মণ নিষ্ঠা ভরে পূজো পাঠ করে চলেছেন সাথে সাথে পূজারথী ও ঘুম একটা অন্য মাত্রা এনে দিল এ দিয়ে বাড়ির পুজোতে,, আমরাও পৌঁছে গেলাম সেই জায়গায় আর সেই পরিবেশ ও মানুষের সহযোগিতা দেখে আমরা তাদের হাতে তুলে দিয়েছি, দুই বাংলার একটি,শ্যামা সম্মান 2023, এই সম্মান পেয়ে তিনি বললেন ,,আমি কৃতজ্ঞ দুই বাংলার নিউজ সম্প্রচারদের কাছে,যারা এই পুজোটিকে সুন্দরভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করলেন, এবং কৃতজ্ঞ এলাকাবাসীর সহযোগিতায়,কারণ কোন কিছুই একার দ্বারা এই ভাবে সম্ভব হয় না, সবাইকে নিয়েই আমার পথচলা,, এবং জানা গেল এই পুজো সারা রাত ধরেই চলবে।