admin
- ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২ / ১২২ Time View
Reading Time: 4 minutes
এম.এ কাইয়ুম, চট্রগ্রাম :
আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে “সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক” নির্বাচিত হয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি। গত শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) বেলা ৩টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে আওয়ামী লীগের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের “১ম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক” নির্বাচিত হওয়ায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন রাঙ্গুনিয়ার চন্দ্রঘোনা কদমতলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো হারুণ সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক মো জালাল উদ্দীন জলহ ও নির্বাহী সদস্য এম এ কাইয়ুম।
জীবন পটভূমি -ড. হাছান মাহ্মুদ, এমপি।
১৯৬৩ সালের ৫ মে চট্রগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ড. হাছান মাহমুদ।
ব্যক্তিগত তথ্যাদি :
➢ মন্ত্রী, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। (৭ জানুয়ারি ২০১৯ – বর্তমান)
➢ সংসদ সদস্য, চট্টগ্রাম ৭ আসন। (জানুয়ারী ২০১৯- বর্তমান)। টানা তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
➢ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
পূর্বতন পদবীসমূহ-
➢ সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ( ডিসেম্বর ২০১২-২০১৯ )।
➢ পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান, (জানুয়ারী ২০১৪- ২০১৯)
➢ সাবেক মন্ত্রী, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (আগস্ট ২০০৯-জানুয়ারী ২০১৪)
➢ সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (২০০৯-আগস্ট ২০০৯)
➢ সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। (২০০২-২০১২)।
শিক্ষাগত যোগ্যতা:
পি, এইচ, ডি ইন এনভায়রনেমন্টাল সায়েন্সঃ
পরিবেশ রসায়ন, লিম্বুর্গ ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাম, বেলজিয়াম, ২০০১।
মাস্টার্স:
➢ হিউম্যান ইকোলজি(পরিবেশ বিজ্ঞান), ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অব ব্রাসেলস, বেলজিয়াম, ১৯৯৬
থিসিস: কন্ট্রিবিউশন অফ হিউম্যান এক্সক্রেটা টু সারফেইস ওয়াটার পলিওশন। ১৯৯৬
➢ আন্তর্জাতিক রাজনীতি, ইউনিভার্সিটি অব লিবহা দু ব্রাসেলস বেলজিয়াম, ১৯৯৬
➢ ইনঅর্গানিক কেমিষ্ট্রি (রসায়ন), ১৯৮৯। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ।
স্নাতক:
➢ রসায়ন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ, ১৯৮৭
পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা:
পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন হিউম্যান ইকোলজি(পরিবেশ বিজ্ঞান) ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অফ ব্রাসেলস, ১৯৯৩
সার্টিফিকেট কোর্স:
➢ ইন্টারন্যাশনাল সার্টিফিকেট ইন হিউম্যান ইকোলজি, ইন্টারন্যাশনাল এসোসিয়েশন অফ হিউম্যান ইকোলজি, জেনেভা, ১৯৯৬
➢ সার্টিফিকেট ইন ফ্রেঞ্চ ল্যাংগুয়েজ(২ বছর) আঁলিয়্যান্স ফ্রসেজ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ১৯৮৬, সার্টিফিকেট কোর্স (তিন মাস) ডাচ ল্যাংগুয়েজ, হাসেল্ট, বেলজিয়াম।
অধ্যাপনা-
➢ প্রাক্তন ভিজিটিং ফেলো এবং একাডেমিক বোর্ড মেম্বার, ইউরোপীয়ান ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস, ব্রাসেলস, বেলজিয়াম।
➢ প্রাক্তন শিক্ষক, (পরিবেশ বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ স্টাডিস) ইষ্ট-ওয়েষ্ট ইউনিভার্সিটি ঢাকা, বাংলাদেশ।
➢ প্রাক্তন শিক্ষক, (পরিবেশ বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ স্টাডিস) নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটি, ঢাকা, বাংলাদেশ।
➢ প্রাক্তন শিক্ষক, (পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ)জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা, বাংলাদেশ।
বিশেষ লেকচারের জন্য আমন্ত্রিত:
➢ কর্নেল ইউনিভার্সিটি, নিউইর্য়ক, যুক্তরাষ্ট্র (USA)
“Global Climate Change- Issue & Our Responsibility”, আগস্ট, ২০১১।
➢ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, বোষ্টন, যুক্তরাষ্ট্র (USA)
“Global Climate Change- Issue- How to avert the situation” ২০১২।
➢ মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি, মেলবোর্ন, অষ্ট্রেলিয়া, Melbourne School of Land & Environment.
“Climate Change & its impact on global environment & economic development- Special focus on Bangladesh” মার্চ ২০১৪।
➢ সিটি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, যুক্তরাজ্য (UK)
“Contentions Politics & Democracy in the Digital Arena” জানুয়ারী, ২০১৭।
➢ এছাড়া তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ সহ বহু প্রতিষ্ঠানে বক্তা হিসেবে বক্তিতা করেছেন।
রাজনৈতিক জীবন পটভূমি:
➢ ড. হাছান মাহমুদ স্কুল জীবনেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের রাজনৈতিক জীবনে তিনি বারবার মৌলবাদী অপশক্তি ও স্বাধীনতা বিরোধীদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন,এমনকি কয়েকবার তার প্রাণনাশেরও চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু কোন রক্তচক্ষু হাছান মাহমুদকে তার সংগ্রামের পথ থেকে পিছু হটাতে পারেনি। ড. হাছান মাহমুদের মধ্যে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মেধার অপূর্ব সমন্বয় রয়েছে। তাঁর সফল নেতৃত্বের মাধ্যমে স্হানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে এবং বিদেশেও তিনি রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িত ছিলেন।
➢ চট্টগ্রামের, সরকারী মুসলীম উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত সময়ে তিনি বয় স্কাউটের দলনেতা ছিলেন। জুনিয়র রেডক্রস টিমেরও সদস্য ছিলেন।
➢ আন্ত: বিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগতায়ও তিনি স্কুলের বিতর্ক দলের দলনেতা হিসেবে ভূমিকা রেখেছিলেন।
➢ ১৯৮৭ সালে তিনি জাতীয় টেলিভিশন বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক দলের দলনেতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
➢ তিনি ১৯৭৭ সালে প্রথমে চট্টগ্রাম শহরের জামালখান ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হন।
➢ তিনি ১৯৭৮ সালে সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
➢ তিনি ১৯৭৯ সালে সরকারি হাজী মহসিন কলেজে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। যখন দুটি
কলেজ (সরকারী ইন্টারমিডিয়েট কলেজ এবং সরকারি ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট) যুদ্ধ করে হাজী মহসিন কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
➢ তিনি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠক সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
➢ তিনি ১৯৮৬ সালে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের , সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
➢১৯৮৭ সালে তিনি জাতীয় টেলিভিশন বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক দলের দলনেতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
➢ তিনি ১৯৭৭ সালে প্রথমে চট্টগ্রাম শহরের জামালখান ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হন।
➢ তিনি ১৯৭৮ সালে সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
➢ তিনি ১৯৭৯ সালে সরকারি হাজী মহসিন কলেজে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। যখন দুটি
কলেজ (সরকারী ইন্টারমিডিয়েট কলেজ এবং সরকারি ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট) যুদ্ধ করে হাজী মহসিন কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
➢ তিনি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠক সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ➢ তিনি ১৯৮৬ সালে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের , সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
➢ ১৯৮৭ সালে তিনি সামরিক শাসক এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় গ্রেফতার হন। ➢ পরে তিনি ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন
তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বের মাধ্যমে, নব্বই এর দশকের শুরুতে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নির্বাচনে, সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য, বিপুল বিজয় লাভ করে।
➢ সেই নির্বাচনের সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরিয়ে যাওয়ার কারণে নিবার্চনে প্রার্থী হতে না পারলেও তিনিই ছিলেন সেই নিবার্চনে সমস্ত প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন ও ছাত্রদলের সমন্বয়ে গঠিত সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান।
➢ ১৯৯২ সালের শুরুর দিকে, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা শাখার কার্যকরী সংসদের সবচেয়ে নবীনতম সদস্য মনোনীত হন।
➢ ১৯৯২ সালে, তিনি উচ্চতর শিক্ষার জন্য বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে যান।
➢ সেখানে তিনি ১৯৯৩ সালে ব্রাসেলস এর বাংলাদেশ ছাত্র সংসদের সভাপতি নির্বাচিত হন।
➢ ইউরোপের একটি শীর্ষ র্যাংকিং ইউনিভার্সিটিতে ব্রাসেলসের ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে ১৯৯৪ সালে তিনি ‘ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন অব দ্য ইউনিভার্সিটি’র সভাপতি নির্বাচিত হন, যা ৬০ টি দেশের ১৫০০ শিক্ষার্থীর প্রতিনিধিত্ব করে।
➢ বেলজিয়ামে ড. মাহমুদ ১৯৯৩ সালে বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে এবং ১৯৯৫ সাল থেকে মার্চ ২০০০ পর্যন্ত বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
➢ ড. হাছান মাহমুদ ২০০১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশের তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির বিশেষ সহকারী হিসেবে নিযুক্ত হন।
➢ তিনি, একযোগে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিবেশ ও বন বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে নিযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য।
➢ ২০০৭ সালে যখন, আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে সামরিক সমর্থিত সরকার কর্তৃক গ্রেফতার করা হয়, তখন ড. হাছান মাহমুদ, দলীয় সভাপতির মুখপাত্র হিসেবে অকুতোভয়ে কাজ করেন, যা দলের সকল কর্মী ও সমর্থকদের দ্বারা অত্যন্ত প্রশংসিত হয়।
➢ ২০০৮ সালে তিনি তখনকার দেশের নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে পরাজিত করে, প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ।
➢ ২০০৯-২০১৩ সময়কালে তিনি পরিবেশ ও বন মন্ত্রী হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
➢ মন্ত্রী হিসেবে তাঁর নিয়োগের পূর্বে ড. হাছান মাহমুদ একই সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
➢ ড. হাছান মাহমুদ ২০০২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটিতে বয়োকনিষ্ট সদস্য হিসেবে পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মনোনিত হন।
বিশেষ সম্মাননাঃ
➢ ২০১৫ সালের ৫ই অক্টোবর, “গ্রিন ক্রস ইন্টারন্যাশনাল” তাদের সাধারণ অধিবেশনে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তাঁর শক্ত ও জোরালো ভূমিকার জন্য তাঁকে “সার্টিফিকেট অব অনারেবল মেনশনে” ভূষিত করে। (এটি গ্রিন স্টার পুরস্কারেরই একটি অংশ)।
আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি ব্যাপকভাবে পরিচিত এবং ড. হাছান মাহমুদ বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের খন্ডকালীন শিক্ষকও।
অত্যন্ত সহজ সরল ও সাদামাটা জীবন যাপনে অভ্যস্ত ড. হাসান মাহমুদ নিরহংকারী এবং সদালাপী একজন ভাল মানুষ।