শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০১ অপরাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

নিয়ন্ত্রণহীন ধুনট কাঁচাবাজার রোজার প্রথমদিনে ক্রেতাবিক্রেতা সারাদিন তর্কাতর্কি

Reading Time: < 1 minute

মোঃ হেলাল উদ্দিন সরকার,ধুনট বগুড়া:
বগুড়া জেলার ধুনটে অস্থিতিশীল লাগামহীন কাঁচাবাজার রোজার শুরুতেই সাধারণ মানুষের ক্রয়ের বাইরে চলে গেছে, নিয়ন্ত্রণ করার এমন কেউ নেই এখানে! তাই প্রথম রোজার দিনে থেমে থেমে ক্রেতা বিক্রেতার মধ্যে সারাদিনই ধুনট কাঁচাবাজারে রাগারাগি, তর্কাতর্কির ঘটনা দেখা যায়।
ধুনট কাঁচাবাজার ঘুরে যেসব চিত্র দেখা যায়। যাদের সীমিত আয়, বিশেষ করে মধ্যমআয়ের মানুষের অবস্থা খুবই করুন। তারা ফ্যালফ্যাল করে করুণ ভাবে তাকিয়ে থাকে তার আসার প্রয়োজনীয় পণ্যটির প্রতি, কিন্তু ক্রয় করতে পারেনা – দীর্ঘনিঃস্বাস ছেড়ে খালি হাতে ফিরতে হয় বাড়িতে। রোজা রেখে অনেকেই আবার বেশি উত্তেজিত হয়ে পরে। নিয়ন্ত্রণহীন ধুনট কাঁচাবাজারে দেখা যায় – বেগুন-৬০,শশা-৮০,পটোল-৮০,ঢেঁড়শ-১০০,কলা-১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এমনভাবেই দাম হেঁকে বিক্রয় করা হচ্ছে। দিশেহারা সবাই ধুনট বাজারে এসে আরোও দিশেহারা হয়ে পরছে। পাঁচগাছি স্কুলের ধর্মীয় শিক্ষক মোঃ ইমরান নোমান ধুনট বাজারে এসে এসব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের অস্থিতিশীলতা অবস্থা দেখে আমাকে প্রশ্ন করলেন – ভাই আপনারা সাংবাদিক, আমাদের এ অবস্থার কথা তুলে ধরতে পারেন না! আরোও প্রশ্ন করেন ধুনট বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ করার কেউ আছে কি? ধুনট মহিলা স্কুল এন্ড কলেজের প্রভাষক জিয়াউল হক এ সময় আক্ষেপ করে বলেন- পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাবসায়ীরা এগারো মাস লাভ করে একমাস ফ্রী করে দেয়, আর আমাদের দেশের ব্যাবসায়ীরা এগারো মাস চুরি করে আর এই একমাস করে ডাকাতি।
বলে লাভ নাই বাজারে এসে কিনতে পারলে কেনেন, না পারলে চুরি করার চেষ্টা করেন। এটা দেখার মনিটরিং করার কেউ নেই, আপনি আমি বলে বৃথাই সময় নষ্ট। লজ্জা কারো না থাকলে আপনি আমি করে কোনো এর সমাধান হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com