সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০১ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনা প্রেসক্লাবের অনিয়ম তদন্তে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কমিটি গঠন মহানগরীতে স্বর্ণের দোকানে চুরির অভিযোগে জনতার হাতে আটক নারীকে পুলিশে সোপর্দ পাঁচ শতাধিক নবীন শিক্ষার্থীকে বরণ করলো হাবিপ্রবি ছাত্রশিবির মানুষকে যারা কষ্ট দেয় তাদেরকে পরিহার করুন : এ.কে.এম. আমিনুল হক যুবদল নেতা বাঁধনের আয়োজনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগরীতে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পিংকু-সহ গ্রেফতার ৮ জুড়ীতে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকালে বিজিবির হাতে আটক ৮ পাবনার ঈশ্বরদীতে যুবলীগ কর্মী মানিক হত্যা মামলার এজাহারভূক্ত আসামি গ্রেফতার গোবিন্দগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ২৯ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রংপুর বিএনপি ও আহবায়ক সামুর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে জোরপূর্বক ভিডিও ধারণ করে অপপ্রচারের অভিযোগ মামলার বাদির

পাবনার চাটমোহরে রসুন বাজারে ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেট ৪২ কেজিতে মণ

Reading Time: < 1 minute

নিজস্ব সংবাদদাতা, চাটমোহর, পাবনা:
বাজারে পাইকারদের ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেটের কবলে কৃষকরা। উৎপাদিত ফসল ৪২ কেজিতে মণ হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। চাটমোহর উপজেলার নতুন বাজার, কাটাখালি, ছাইকোলা ও হরিপুর সহ এমন চিত্র দেখা গেছে। চাটমোহর উপজেলার রসুন বাজারে কৃষক ঠকানোর এমন কৌশলে মেতেছেন পাইকারী ব্যবসায়ীরা।
চাটমোহর উপজেলার হরিপুর হাটে প্রায় দুই হাজারের অধিক কৃষক রসুন নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন। কৃষকের উৎপাদিত ফসল কেনার জন্য শতাধিক পাইকার বাজারে অবস্থান করে। কিন্তু কৃষকের উৎপাদিত পণ্য পাইকারদের নতুন নিয়মে বিক্রিতে বাধ্য করা হচ্ছে কৃষক।
কৃষক মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, রসুন উৎপাদনের জন্য কার্তিক মাস থেকে পরিশ্রম শুরু হয়। শ্রমিক সঙ্কট, সার বীজের দাম বেশি। নারী-পুরুষ ও শিশু সন্তানসহ পরিবারের সকল সদস্য মিলে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে রসুন উৎপাদন করি। বাজারে বিক্রি করতে এসে সিন্ডিকেটের কবলে পড়তে হয়। ৪২ কেজি রসুন বিক্রি করতে আসি। ২ কেজি বাদ দিয়ে ৪০ কেজির দাম পরিশোধ করেছে।
কয়েকজন রসুন বিক্রেতা বলেন, আসলে ৪২ কেজিতে রসুনের মণ এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকেই উল্টো কথা শুনতে হয়। তবে প্রশাসনকে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, রসুন কাঁচা থাকার কারণে ৪২ কেজিতে মন ক্রয় করছি। আগামী কাল থেকে সকল জায়গায় ৪১ কেজিতে মণ ধরে পণ্য ক্রয়ের হবে। উপজেলার সকল বাজারে এ নিয়মে পণ্য ক্রয় হয়। নয়তো কাঁচামালের ক্ষেত্রে পাইকারদের লোকসান হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এ মাসুম বিল্লাহ বলেন,বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com