admin
- ৩১ মার্চ, ২০২৩ / ১৩৩ Time View
Reading Time: < 1 minute
নিজস্ব সংবাদদাতা, পাবনা:
পাবনার বেড়ায় রেজিস্ট্রেশন বিহীন হোন্ডা আটকের ৫ দিন পরে ১৫ হাজার টাকা ঘুষের বিনিময়ে মটোরসাইকেল ছেড়ে দিল বেড়া মডেল থানার এ, এস, আই আনোয়ার হোসেন । নিয়ম রয়েছে পুলিশ যানবাহন আটক করে জিডি করে রাখবে, পরে তা নিয়ম অনুযায়ী নিয়ে যাবে যানবাহনের মালিক। তবে মটোরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ও চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে পুলিশ গাড়ি আটক করতে পারে। এবং সেই গাড়ি থানা থেকে ছাড়াতে হলে ট্রাফিক অফিসে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফি ব্যাংকে জমা করে রসিদ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স টাকা বিআরটিএ’তে জমা দিয়ে লার্নারের কাগজ নিয়ে দিমটোরসাইকেল নিতে হবে।
কিন্তু অভিযোগ উঠেছে ২২ মার্চ সন্ধ্যায় এ,এস আই আনোয়ার বেড়া বাজারে জামা কাপড় লন্ড্রি করতে আসেন। বেড়া বনগ্রাম উত্তর পাড়ার আব্দুল খালেকের ছেলে নিশাদ হোসেন তার পাশ দিয়ে এ্যাপাচি ১৬০ সিসির লাল রংঙ্গের একটি মটরসাইকেল নিয়ে যাওয়ার সময় বিকট শব্দে হর্ন বাজায় তখন বেড়া মডেল থানার এ,এস, আই আনোয়ার তাহা থামিয়ে দিয়ে নিশাদের উপর চরমভাবে চড়াও হয় তাদের মধ্যে কথাকাটা কাটি হয়। এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে শত শত লোকজনের ভিড় জমে যায়। এ,এস,আই জোর করে মটোরসাইকেলটি আটক করে বেড়া মডেল থানায় নিয়ে যায় এবং মোটা অংকের ঘুষ দাবি করেন যাহা সম্পুর্ন অবৈধ । মটরসাইকেল মালিক নিশাদের পক্ষে এত টাকা দেওয়া সম্ভম ছিল না। তাই ৩/৪ দিন ধরে থানায় ঘুষের টাকা নিয়ে দরকষাকষি হয়। গত ২৭শে মার্চ নগদ ১৫ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে নিশাদের মটোরসাইকেলটি ছেড়ে দেয়। নিশাদ জানান আমার মটোরসাইকেলের কাগজ পত্র নেই তো আটক করে মামলা দিতে পারতেন। তা না করে তিনি অবৈধ ভাবে মোটা অংকের টাকা ঘুষ দাবি করেন যাহা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না, শেষে ১৫ হাজার টাকা নগদ ঘুষ নিয়ে মটরসাইকেলটি ছেড়ে দেন। বেড়া মডেল থানার এ,এস আই আনোয়ারের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করলে সাংবাদিক পরিচয় শুনে ফোন কেটে দেন আর ফোন রিসিভ করেননি। তার এই কর্মকান্ডে এলাকায় হৈচৈ পড়ে গেছে।