শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন
Reading Time: < 1 minute
নিউজ ডেক্স:
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ঈদে গ্রামমুখী মানুষের বাধভাঙা জনস্রোত দেখা যাওয়ায় বিশেষজ্ঞরা সংক্রমণ ও মৃত্যুর হারে নতুন ধাক্কা লাগার আশঙ্কা করছেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরামর্শকে উপেক্ষা করার মাশুল গুণতে হতে পারে, তাই সবাইকে এ বিষয়ে স্মরণ করে দিয়ে বলেন, জনসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি ও শতভাগ মাস্ক পরতেই হবে। শুক্রবার সকালে তার সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্বের চেতনায় পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরে আমাদের মাঝে গড়ে উঠুক মহামারী করোনাসহ সকল সংকট জয়ের সুসংহত বন্ধন উল্লেখ করে তিনি বলেন, পারস্পারিক ভ্রাতৃত্ববোধ সামাজিক দায়বদ্ধতা ও করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শারীরিক দূরত্বও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপিত হউক পবিত্র ঈদুল ফিতর। তিনি বলেন, দেশবাসী তথা মুসলিম জাহানের প্রতি পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, করোনা আক্রান্তদের নিরাময় ও সুস্বাস্থ্য, প্রত্যাশা এবং নিরবচ্ছিন্ন শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অতীতে বাংলাদেশ যেভাবে সংকট পেরিয়ে আশার সুবর্ণ প্রদীপ জ্বালিয়েছে ঠিক একইভাবে করোনা সংকট জয় করে আবারও নব উদ্যমে কাঙ্খিত উন্নয়নের পথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলেও জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, মনের গহীনের আলো জ্বেলে অমানিশার আঁধার দূর করি এবং সহমর্মিতার সহজাত বাঙালি চেতনায় জাগিয়ে তুলি নিজেকে, সমাজকে, দেশকে। ওবায়দুল কাদের আরো বলেন এবারের ঈদ, শেষ ঈদ নয়, অপেক্ষা করি পরবর্তী সকালের, বর্ণময় ঈদের। ওবায়দুল কাদের এ দুঃসময়ে বিশেষ করে করোনাযুদ্ধে যারা সম্মুখ সারিতে থেকে যুদ্ধ করছেন, পরিবারের সদস্যদের দূরে রেখে সেবাকে করেছেন ব্রত সেসকল ত্যাগী সম্মুখসারির যোদ্ধাদের আন্তরিক অভিনন্দন ও ঈদ মোবারক জানান।