মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:০১ পূর্বাহ্ন

News Headline :
ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কের মাটি সরে গিয়ে দূর্ভোগে জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছেঃ-নওগাঁর নবাগত ডিসি রাজশাহীতে শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে শুটার রুবেল পাবনায় সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও মতবিনিময় করলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাবনার হেমায়েতপুরে কারামুক্ত বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংবর্ধনা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার ডোমারে সীরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল অনুষ্ঠিত পাবনার সুজানগরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পথসভা অনুষ্ঠিত

আসন্ন দোল উৎসবে সেজে উঠেছে বিভিন্ন বাজার রঙিন আবীরে ও গেঞ্জিতে

Reading Time: 2 minutes

শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা
২০শে মার্চ, বুধবার, মাঝে কয়েকটা দিন বাকি দোল উৎসবে, বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা সাজিয়ে বসেছে রঙিন আবীর, বেলুন ও রঙিন গেঞ্জিতে, একদিকে রমজান মাস, বিভিন্ন বাজার যেমন সেজে উঠেছে কেনাকাটার ভীরে, তেমনি সেজে উঠেছে আসন্ন দোল উৎসবের রঙিন জিনিসে, বিভিন্ন রকমের মুখোশ থেকে শুরু করে রঙীন চুল, রঙিন আবীর ও পিচকিরিতে ভরে গিয়েছে সমস্ত বাজার, আর তার সাথে সাথে মার্কেটে সাজিয়ে বসে সাদা গেঞ্জিতে রঙিন রঙে হোলি ও দোল লেখা গেঞ্জি নিয়ে, আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকী, তারপরেই দিকে দিকে যেমন বসন্ত উৎসব পালিত, কবিগুরুর গানের সাথে সাথে ছাত্র ছাত্রীরা আবীর নিয়ে নৃত্যের মঞ্চে, তেমনি নৃত্যের তালে তালে একজন অপরজনকে রাঙিয়ে দেবে আবীরের রঙে, বাজবে সারা দেশে কবিগুরুর বসন্তের গান, শান্তিনিকেতন থেকে শুরু করে, কবিগুরুর বাসভূমি জোড়াসাঁকো, তেমনি অন্যদিকে দোল উৎসবে ছোট থেকে বড় কেউ বাদ পড়বে না রঙীন রঙে ভাসবে সারা গা, সকাল থেকেই ছোটরা পিচকিরি নিয়ে বেরিয়ে পড়বে রাস্তায়। কিন্তু সেই মতো এখনো ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠে না, বিক্রেতারা জানালেন এখন আর আগের মতো দোল উৎসবে বিক্রি বাটা জমে উঠে না, তবুও আমরা কি করব দুটো পয়সার জন্য চেষ্টা করি যত রকমের সাজার জিনিস পাওয়া যায়, নিয়ে বসাক।
আগে যে সকল জিনিস কেনার জন্য ভিড় জমা তো সেই সকল রং এখন আর পাওয়া যায় না, তাই অনেকটাই বিক্রি বাটা কমে গিয়েছে কে তারা এই সকল রং কিনতে চায় না,
কারণ আগে দোল উৎসবে রং খেলা হলে মানুষের গা থেকে ১০ থেকে কুড়ি দিনের আগে রং উঠত না। এখন যাই মাকু না কেন দুই দিনের মধ্যে সমস্ত উঠে যায়, তাই খরচা করে এই সকল রং কেউ কিনতে চায় না, তারা এসেছি আগেকার দিনে রং খুঁজতে থাকে, কিন্তু আমাদের কিছু করার নাই সরকারি নিয়ম মেনেই আমাদেরকে রং বিক্রি করতে হয়। তবু আশা করছি মাঝে দু তিন দিন আমাদের বিক্রি কিছুটা বাড়তে পারে, তাহার উপর সমস্ত জিনিসের দাম এতটাই বেড়ে গিয়েছে, নেতাদের দাম বললেই প্রথমে থমকে উঠে। তবুও আমরা ক্রেতাদের মন খুশি রাখতে বিভিন্ন রকমের জিনিস সাজিয়ে রাখি। কলকাতার বিভিন্ন মার্কেটে কে তাদের কাছে একই কথা শোনা গেল, গড়িয়াহাট,লেক মার্কেট, হাতিবাগান, নিউমার্কেট, খিদিরপুর মার্কেট, বেহালা মার্কেট, চারু মার্কেট, কালীঘাট এলাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com