বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন
Reading Time: 2 minutes
কক্সবাজার প্রতিনিধি :
কক্সবাজার অফিস দৈনিক সমুদ্র কণ্ঠের সম্পাদক অধ্যাপক মঈনুল হাসান পলাশ এবং বিটিভি কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি জাহেদ সরওয়ার সোহেল সহ অন্যান্য সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করার দাবী জানিয়ে, কক্সবাজার জেলা বিএমএসএফ এক বিবৃতি প্রদান করেন। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কক্সবাজার জেলার শাখা দৈনিক সমুদ্র কণ্ঠের সম্পাদক অধ্যাপক মঈনুল হাসান পলাশ ও বিটিভি কক্সবাজার কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি জাহেদ সরওয়ার সোহেল সহ যে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ষড়যন্ত্র মূলক মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেই মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য মামলার বাদীর প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা বিএমএসএফ। অন্যথায় বিএমএসএফ কক্সবাজার জেলা শাখা কঠোর আন্দোলনের ডাক দিবে বলে জানিয়েছেন বিবৃতি দাতা নেতৃবৃন্দরা। কক্সবাজারের চিহ্নিত রাজাকারের ছেলে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার, জাতীয় ছাত্রসমাজের কেন্দ্রীয় নেতা হামিদের হাত কেটে নেওয়ার অন্যতম কূখ্যাত সদস্য বর্তমান জামায়াতের বিকল্প সংগঠন এবি পার্টির কক্সবাজার জেলা নেতা জাহাঙ্গীর কাশেম এই মিথ্যা ষড়যন্ত্র মূলক মামলা দায়ের করেন। উক্ত মিথ্যা ষড়যন্ত্র মূলক মামলায় আরও যাদের আসামী করা হয়েছে, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম মোহাম্মদ রাশেদ, তৌফিকুল ইসলাম লিপু, আজিম নিহাদ ও সানজীদুল আলম সজিব এবং স্থানীয় পত্রিকার ২ জন সাংবাদিক সহ মোট ৬ জনকে আসামী করে উক্ত মিথ্যা ষড়যন্ত্র মূলক মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিএমএসএফ কক্সবাজার জেলা শাখা অনুসন্ধান করে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদীর বিরুদ্ধে করা সংবাদ তথ্য নির্ভর এবং সত্য সংবাদই প্রকাশ করেছেন । এই তথ্য নির্ভর সংবাদ প্রকাশ করার কারণে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ষড়যন্ত্র মূলক মামলা দায়ের করলে বিএমএসএফ বসে থাকবে না। বিএমএসএফ এর ঘোষণাই হল, ” যেখানে সাংবাদিক নির্যাতন সেখানেই বিএমএসএফ ” সেই সূত্রে কক্সবাজার জেলা বিএমএসএফ নির্যাতিত সাংবাদিকদের পক্ষে থেকে আন্তরিক সহযোগিতা করে যাবে। এই ঘোষণা বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফরের সোজা বাংলা ঘোষণা। কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর বলেন, নির্যাতিত সাংবাদিক যদি বিএমএসএফ এর কোন প্রকার সদস্যও না হয়, তবুও নির্যাতিত সেই সাংবাদিকের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের প্রতিটি শাখা গুলোকে ” যেখানে সাংবাদিক নির্যাতন সেখানেই বিএমএসএফ ” এরকম নির্দেশ আগে থেকেই প্রদান করা আছে।