শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৩ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

সাংবাদিককে তথ্য না দেয়ায় খাগড়াছড়ি সওজ’র দুই প্রকৌশলীকে সতর্ক তথ্য কমিশনের

Reading Time: < 1 minute

আব্দুল্লাহ আল মামুন, খাগড়াছড়ি:
খাগড়াছড়িতে তথ্য অধিকার আইনের নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে তথ্য চেয়েও তথ্য পায়নি সাংবাদিক। এ ঘটনায় তথ্য কমিশনে বিচারের মুখোমুখি দুই প্রকৌশলী। তারা হলেন, খাগড়াছড়ি সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমান ও একই দপ্তরের সহকারি প্রকৌশলী রনেন চাকমা।
বুধবার(১৫ নভেম্বর) সকাল ১১ টায় ভার্চুয়ালী শুনানিতে দুই প্রকৌশলীকে সতর্ক করেন এবং আগামী ১০কার্যদিবসের মধ্যে সাংবাদিক আসাদের চাহিত তথ্যসমূহ প্রদানের আদেশ দেন কমিশন। ভার্চুয়ালী শুনানির আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমানের বলেন,”সিদ্ধান্ত তো মৌখিক, লিখিত কপি আসলে জানাবো।” সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম ভূইয়া আসাদ বলেন,” অবাধ তথ্য প্রবাহের এই যুগে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রদানে কর্মকর্তাদের এমন অনাগ্রহ জাতির জন্য লজ্জার বিষয়। তবে তথ্য কমিশনের ভূমিকা অত্যন্ত চমৎকার।”
খাগড়াছড়ি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমানের নিকট বিগত পাঁচ অর্থবছরে বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প/স্কীমসমূহের প্রকাশযোগ্য কিছু নির্ধারিত তথ্য চেয়ে গত এপ্রিল মাসে আবেদন করেন জেলার কর্মরত সাংবাদিক মোঃ শরিফুল ইসলাম ভূইয়া আসাদ। প্রথমে আবেদন না পাওয়ার কথা বললেও রাঙামাটির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর নিকট আপীল আবেদনের পর তথ্য দিতে স্বীকার করেন খাগড়াছড়ি সওজ কর্তৃপক্ষ। আবেদনকারীকে জুন মাসে একটি পত্র দেন তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা রনেন চাকমা। ওই পত্রে আবেদনকারীর তথ্য সরবরাহ করতে ৩৪হাজার পৃষ্ঠার মূল্য বাবদ ৬৮হাজার টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়। কিন্তু বহুবার ধর্ণা দেওয়ার পরেও অর্থ জমাদানের কোড নাম্বার দেননি রনেন চাকমা। সর্বশেষ প্রধান তথ্য কমিশনারের নিকট অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হয় সাংবাদিক। তার অভিযোগের ভিত্তিতেই আজকের এই ভার্চুয়ালী শুনানি ও আদেশ দিলেন তথ্য কমিশন।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com